Hawkerbd.com     SINCE
 
 
 
 
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিতে ডুবেছে ইউনিয়ন ব্যাংক [ অনলাইন ] 09/07/2025
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিতে ডুবেছে ইউনিয়ন ব্যাংক
ঋণের প্রায় ৯০ শতাংশ খেলাপি
বাংলাদেশের ব্যাংক খাতে ঋণখেলাপি এখন এক ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মার্চ শেষে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। এই বিশাল অঙ্কের দায়ভার পুরো ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে ঝুঁকিতে ফেলেছে। বিশেষ করে ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক কয়েকটি ব্যাংকের অবস্থান এখন নড়বড়ে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ইউনিয়ন ব্যাংক। ব্যাংকটির মোট বিতরণকৃত ঋণের প্রায় ৯০ শতাংশই বর্তমানে খেলাপি। ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত ইউনিয়ন ব্যাংক ২৮ হাজার ১৭৪ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। এর মধ্যে ২৫ হাজার ৩০২ কোটি টাকা, অর্থাৎ ৮৯ দশমিক ৮১ শতাংশ খেলাপিতে পরিণত হয়েছে।

সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিক হলো, এই খেলাপি ঋণের বিরাট একটি অংশ ইচ্ছাকৃতভাবে পরিশোধ করা হয়নি। ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ তদন্তে দেখা গেছে, ব্যাংকের ১১৯ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান প্রায় ৬ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেরত দিচ্ছে না। এদের আর্থিক সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও তারা মূলধন বা মুনাফা পরিশোধ করছে না। ইউনিয়ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হুমায়ুন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমরাও এ বিষয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। তবে আমরা ঋণ আদায়ের জন্য প্রয়োজনীয় আইনানুগ পদক্ষেপ নিচ্ছি। প্রয়োজনে আদালতের শরণাপন্ন হবো এবং খেলাপিদের বিরুদ্ধে মামলা করব।’

ব্যাংকটির বিভিন্ন শাখায় ছড়িয়ে থাকা এই খেলাপিদের তালিকা বিশাল এবং ভয়াবহ। চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ শাখা থেকে শুরু করে ঢাকার গুলশান, বনানী, দিলকুশা, হাটখোলা, কদমতলী, এমনকি উপকূলীয় অঞ্চল ও জেলা শহরগুলোর শাখা থেকেও ব্যাপক অঙ্কের ঋণ বিতরণ করা হয়েছে—যেগুলোর বেশিরভাগই আদায় হয়নি।

উদাহরণস্বরূপ, আগ্রাবাদ শাখার গ্রাহক এস আলম অ্যান্ড কোম্পানি একাই ১১৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা খেলাপি হয়েছে। একই শাখার বিএলইউ ইন্টারন্যাশনাল ৯৯ কোটি ২৯ লাখ টাকা এবং চৌধুরী ট্রেডার্স ৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা পরিশোধ করেনি। বনানী শাখার গ্রাহক র্যাঙ্ক ডেনিম টেক্সটাইল মিল খেলাপি হয়েছে ৩৫১ কোটি ৮০ লাখ টাকার। একই শাখার র্যাঙ্ক সোহেল কম্পোজিট ২০০ কোটি টাকা এবং রোট অ্যাপারেলস ১০৯ কোটি ৫২ লাখ টাকা ফেরত দেয়নি।

দিলকুশা শাখার চিত্রও ভয়াবহ। চৌধুরী ট্রেড সেন্টার ৮৫ কোটি ৪৪ লাখ, অ্যাডভান্স ট্রেডিং ৬০ কোটি ৩২ লাখ, আল ফালাহ ট্রেডার্স ৬২ কোটি ২ লাখ টাকা খেলাপি করেছে। এ ছাড়া এম এম করপোরেশন ৭৩ কোটি ৪২ লাখ এবং মজিদ ট্রেডার্স ৫৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা ফেরত দেয়নি।

গুলশান শাখায়ও পরিস্থিতি একই রকম। এখানে পাওয়ারপ্যাক মতিয়ারা জামালপুর পাওয়ার প্লান্ট লিমিটেড ১৮৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং বেঙ্গল অ্যান্ড এম সার্ভিস ১৮৫ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। একই সঙ্গে ইউনিভার্সাল ট্রেডিং নামের একটি প্রতিষ্ঠান একাই খেলাপি করেছে প্রায় ১২০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।

শুধু বৃহৎ প্রতিষ্ঠান নয়, বিভিন্ন নামে-বেনামে গড়া ছোট-মাঝারি প্রতিষ্ঠানও এ তালিকায় আছে। নর্থ লিঙ্ক, ডাইমেনশন করপোরেশন, জুপিটার ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, নাবা অ্যাপারেলস, ফেমাস ট্রেডিং করপোরেশন, ইমেজ ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, টিপসকো ইন্টারন্যাশনাল, নর্থপুল ইন্টারন্যাশনাল, নুপটম ট্রেডিং, রেডিয়েন্স ট্রেডিং, মুকিম ট্রেড এজেন্সি—এসব প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকের দায় রয়েছে ৫০ থেকে ১৫০ কোটির মধ্যে।

সবচেয়ে বিপজ্জনক দিক হলো, অনেক প্রতিষ্ঠানের নামই ব্যাংকিং খাতে অপরিচিত। এদের ব্যবসায়িক সক্ষমতা, কার্যক্রম ও অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে এ ঋণগুলোর প্রকৃত ব্যবহার নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে। অনেকের অভিযোগ, এসব ঋণের পেছনে রাজনৈতিক প্রভাব, ভুয়া কাগজপত্র এবং ব্যাংক কর্মকর্তাদের যোগসাজশ ছিল।

ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে যেসব প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্ত হয়েছে: ইউনিয়ন ব্যাংকের আগ্রাবাদ শাখার ইচ্ছাকৃত খেলাপি গ্রাহকদের মধ্যে বিএলইউ ইন্টারন্যাশনালের ৯৯ কোটি ২৯ লাখ টাকা, চৌধুরী ট্রেডার্সের ৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা, হরিজন এন্টারপ্রাইজের ৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকা, কর্ণফুলী পোলট্রি অ্যান্ড ডেইরি ফার্মের ৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, মার্স টেক্সটাইলের ৯৪ লাখ টাকা এবং এস আলম অ্যান্ড কোম্পানির ১১৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা খেলাপি ঋণ রয়েছে। একই শাখার আওতাধীন বদরখালি উপশাখার গ্রাহক ডে টু ডে সুপার মার্টের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭৯ লাখ টাকা।

বনানী শাখার বড় খেলাপি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে র্যাঙ্ক ডেনিম টেক্সটাইল মিল (৩৫১ কোটি ৮০ লাখ), র্যাঙ্ক সোহেল কম্পোজিট টেক্সটাইল মিল (২০০ কোটি), রোট অ্যাপারেলস (১০৯ কোটি ৫২ লাখ) এবং রোট ট্রেডিং করপোরেশন (১১১ কোটি ৫৭ লাখ)। কক্সবাজার শাখার গ্রাহক আলম ট্রেডিং অ্যান্ড বিজনেস হাউসের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৬ কোটি ৪ লাখ টাকা।

দিলকুশা শাখার খেলাপি গ্রাহকদের মধ্যে রয়েছে: অ্যাডভান্স ট্রেডিং (৬০ কোটি ৩২ লাখ), আকিজ মোটর (৪ কোটি ৪৩ লাখ), আল ফালাহ ট্রেডার্স (৬২ কোটি ২ লাখ), ব্লুবেরি ইন্টারন্যাশনাল (৭৬ কোটি ৪০ লাখ), চৌধুরী ট্রেড সেন্টার (৮৫ কোটি ৪৪ লাখ), সিটিজেন ট্রেড হাউস (৩৫ কোটি ৩৮ লাখ), ফিফু ট্রেড কর্নার (৬১ কোটি ৩৫ লাখ), এম এম করপোরেশন (৭৩ কোটি ৪২ লাখ), মজিদ ট্রেডার্স (৫৮ কোটি ৩২ লাখ), মোস্তাক ট্রেডার্স (৫৪ কোটি ৬৬ লাখ), নাবা অ্যাপারেলস (৩ কোটি ৪৯ লাখ), ন্যাশনাল ট্রেডিং করপোরেশন (৭ কোটি ৭৯ লাখ), প্রাইম বিজনেস হাউস (৩ কোটি ৪০ লাখ), সোলেমান এন্টারপ্রাইজ (৩৯ কোটি ৪০ লাখ) এবং স্ট্যান্ডার্ড পেসিফিক করপোরেশন (৪৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা)। ফটিকছড়ি শাখার গ্রাহক ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েটের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪১ কোটি ৫২ লাখ টাকা।

গুলশান শাখার খেলাপি গ্রাহকরা হলেন আহসান আজাদ (১০২ কোটি ৯৮ লাখ), অনুপম ফ্যাশন ওয়্যার (১১১ কোটি ১৬ লাখ), আজাদ অটোমোবাইলস (২৪ কোটি ৬০ লাখ), বেঙ্গল অ্যান্ড এম সার্ভিস (১৮৫ কোটি ৬৯ লাখ), গোল্ড স্টার ট্রেডিং হাউস (৫ কোটি ২১ লাখ), গ্রিন ট্রেড (১৯ কোটি ৪৫ লাখ), জিম অ্যান্ড জেসি কম্পোজিট লিমিটেড (২২ কোটি ৮২ লাখ), মমতাজুল হক (৭৩ কোটি ১৮ লাখ), পাওয়ারপ্যাক মতিয়ারা জামালপুর পাওয়ার প্লান্ট (১৮৫ কোটি ৮৭ লাখ), আরএমএস গার্মেন্টস (২০ কোটি ৪৭ লাখ), এসবি ট্রেডার্স (২৮ কোটি ৪১ লাখ) এবং সুঘু ইন্টারন্যাশনাল (৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা)।

হাটখোলা শাখার খেলাপিদের মধ্যে আছে কন্টিনেন্টাল বিজনেস হাউস (৯৪ কোটি ১৪ লাখ), ইসলাম ট্রেডার্স (৯৫ কোটি ৭ লাখ), এম তমিজউদ্দিন (৯৯ কোটি ৭ লাখ), নিউ স্টার বিজনেস টেক (৪০ কোটি ১৩ লাখ), নিউ ভিশন ট্রেডার্স (১ কোটি ৮৭ লাখ) এবং ভিউ করপোরেশন (৪২ কোটি ৩০ লাখ টাকা)। কদমতলী শাখার খেলাপি গ্রাহকরা হলেন ডাইমেনশন করপোরেশন (৩২ কোটি ২৫ লাখ), জুপিটার ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল (৪৯ কোটি ১৩ লাখ) এবং নর্থ লিঙ্ক (৪৬ কোটি ১৪ লাখ)।

কেরানিহাট শাখার গ্রাহক আব্দুল আউয়াল অ্যান্ড সন্সের খেলাপি ঋণ ১২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। রানিহাট শাখার গ্রাহক আমিন ট্রেডার্সের রয়েছে ১৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা খেলাপি ঋণ। খুলনা শাখার গ্রাহক সঞ্জয় ট্রেডার্স (৮৫ লাখ) এবং ঐশী পোলট্রি ফার্ম (৩০ লাখ) খেলাপি ঋণে রয়েছে। কবিরহাট শাখার হার্ট অব মদিনা ট্রেডার্সের খেলাপি ঋণ ২ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।

লালদীঘি শাখার গ্রাহক লিডিং লিঙ্ক (৩০ কোটি ৫২ লাখ) এবং স্পটলাইট করপোরেশন (২০ কোটি ৩ লাখ) খেলাপি ঋণে আছে। লিচুবাগ শাখার আবু হানিফের খেলাপি ঋণ ২০ কোটি ১৫ লাখ টাকা।

এ ছাড়া অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খেলাপির মধ্যে রয়েছে ইনভেনশন ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল (৩৮ কোটি ৯৩ লাখ), মনপুরা এগ্রো লিমিটেড (৩৪ কোটি ৫০ লাখ), কৃষিবিদ প্রপার্টিজ লিমিটেড (৩ কোটি ৮৩ লাখ), রোডস ডেভলপমেন্ট লিমিটেড (৬ কোটি ৭১ লাখ), জনতা এন্টারপ্রাইজ (৩ কোটি ৪৭ লাখ), সেকান্দর ট্রেডিং হাউস (৫ কোটি ৫৮ লাখ), মেসার্স মুনিয়া ট্রেডার্স (৪৫ লাখ), ইলেকট্রিক প্লাস (৩ কোটি), মান্নান ট্রেডার্স (১০ কোটি ৮৭ লাখ), মর্ডান বিজনেস হাউস (২১ কোটি), বড় আউলিয়া ফার্নিচার মার্ট (১৫ লাখ), হারমোনিয়াজ বিজনেস হাউস (২০ কোটি ৯০ লাখ), নাবির ট্রেডিং করপোরেশন (১০ কোটি ৩২ লাখ), হোয়াইট হার্ট ইন্টারন্যাশনাল (৭ কোটি ৭৪ লাখ), আরাবি ট্রেডার্স (৬৬ লাখ) এবং হানিফ ইন্টারন্যাশনাল (১ কোটি ২৯ লাখ টাকা)।

সবচেয়ে বড় খেলাপিদের মধ্যে রয়েছে অগ্রণী ট্রেডিং (১৬৫ কোটি ৩৩ লাখ), এলাইভ হোল্ডিং লিমিটেড (১০৭ কোটি ৭২ লাখ), এলাইন্স ইন্টারন্যাশনাল (১৫৫ কোটি ৯২ লাখ), এশিয়ান ইন্টারন্যাশনাল (১৪৩ কোটি ৬৫ লাখ), ব্রডওয়ে ট্রেডিং কর্নার (৮৭ কোটি ১৭ লাখ), ফেমাস ট্রেডিং করপোরেশন (১৯৩ কোটি ৬৩ লাখ), হায়াত ট্রেডিং (৭৮ কোটি ৯২ লাখ), ইমেজ ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল (১৩৩ কোটি ৬৫ লাখ), ইনডেক্স ট্রেডিং কর্নার (৮৮ কোটি ৫১ লাখ), ইন্সাল্ট করপোরেশন (৫৫ কোটি ২৮ লাখ), ইন্টেলেক্সুয়াল করপোরেশন (১৩৮ কোটি ৯৪ লাখ), এমএম করপোরেশন (৮০ কোটি ৫ লাখ), এমটি ট্রেনিং কোম্পানি (৯৩ কোটি ৫ লাখ), মালেক এন্টারপ্রাইজ (৯৮ কোটি ৩৬ লাখ), মামসু ল্যান্ড অ্যান্ড প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট (১১২ কোটি ৫১ লাখ), মাসুদ ট্রেডিং (১৪৮ কোটি ৯৬ লাখ), মেক্সিমো করপোরেশন (১৭৯ কোটি ৪৮ লাখ), মেঘনা কনস্ট্রাকশন (৭০ কোটি ৫৬ লাখ), মুকিম ট্রেড এজেন্সি (১৬৫ কোটি ৪৬ লাখ), নিপটল ট্রেডিং কোম্পানি (৮৩ কোটি), নর্থপুল ইন্টারন্যাশনাল (১০৪ কোটি ৭৩ লাখ), নুপটম ট্রেডিং (৬২ কোটি ১৯ লাখ), প্যারাগন বিজনেস হাউস (৫৬ কোটি ৪ লাখ), প্রাইম ট্রেডিং হাউস (৯৩ কোটি ৪২ লাখ), প্রপার্টি সলিউশন (১১৪ কোটি ৬৩ লাখ), রেডিয়েন্স ট্রেডিং (৫৪ কোটি ৭৯ লাখ), রফিক করপোরেশন (১১৭ কোটি ২৪ লাখ), রেপ তাস হাউসিং অ্যান্ড বিল্ডার্স (৬৯ কোটি ৮ লাখ), সেভ সিকিউরিটি অ্যান্ড ট্রেড সেন্টার (১৮৯ কোটি ২৪ লাখ), তাহের ট্রেনিং করপোরেশন (১২৩ কোটি ৪৪ লাখ), টিপসকো ইন্টারন্যাশনাল (৫৭ কোটি ৩২ লাখ), ট্র্যাডিশনাল বিজনেস অ্যান্ড কমার্স (৬৮ কোটি ৮২ লাখ), উদয়ন কনস্ট্রাকশন (১০০ কোটি ৯৪ লাখ), ইউনিভার্সাল ট্রেডিং (১২০ কোটি ৬৩ লাখ), নিউ ফিল্ডএক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড ট্রেড (৯ কোটি ১৫ লাখ), মায়ের দোয়া ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ (১১ লাখ), মনসুন এন্টারপ্রাইজ (২১ কোটি ৪০ লাখ), সানফ্লাওয়ার ট্রেডিং হাউস (৮ কোটি ২০ লাখ), রহমান মেশিনারিজ (২৪ লাখ), রঞ্জন ট্রেডার্স (২৫ লাখ) এবং খান ফুড অ্যান্ড এগ্রো কোম্পানি (৬২ লাখ টাকা)। 
News Source
 
 
 
 
Today's Other News
• ভালো ব্যাংক চেনার ৫টি কৌশল, আপনার টাকা কতটা নিরাপদ?
• সঞ্চয়পত্রে মুনাফা কমায় চাপে পড়বে সীমিত আয়ের মানুষ
• মধুমতি ব্যাংকের অর্থায়ন এবং সিও- এর সহযোগিতায় ১০ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ
• গোল্ড অ্যাওয়ার্ডস পেল এমটিবি এয়ার লাউঞ্জ
• প্রেস বিজ্ঞপ্তি
• ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন আদিল চৌধুরী
• সোনালী ব্যাংকের রেকর্ড ৩৭০৬ কোটি টাকা পরিচালন মুনাফা অর্জন
• খেলাপি সংস্কৃতি রোধে বিশেষ আদালত গঠন জরুরি
• আকুর বিল পরিশোধের পর কমল রিজার্ভ
• খেলাপি সংস্কৃতি রোধে বিশেষ আদালত গঠন জরুরি
More
Related Stories
 
Forward to Friend Print Close Add to Archive Personal Archive  
Forward to Friend Print Close Add to Archive Personal Archive  
 
 
Home / About Us / Benifits / Invite a Friend / Policy
Copyright © Hawker 2013-2012, Allright Reserved