আইওএমের মহাপরিচালক আরও জানান, সংঘাত, সহিংসতা, দুর্যোগসহ নানা কারণে বাস্তুচ্যুতির সংখ্যা ১১ কোটি ৭০ লাখ। তাঁদের মধ্যে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত ৭ কোটি ১২ লাখ, শরণার্থী ৩ কোটি ৫৩ লাখ। এই সংখ্যা অতীতের সব সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেছে। বাস্তুচ্যুতির এ সংকটকে এখনই মোকাবিলা করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ২০০০ সাল থেকে দ্বিবার্ষিকভাবে প্রকাশ হয়ে আসা এই আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন এবার প্রথম তাদের সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভার বাইরে বাংলাদেশের রাজধানীতে আয়োজিত হলো।
বৈশ্বিক অভিবাসন প্রতিবেদনটি ঢাকা থেকে প্রকাশ প্রসঙ্গে অ্যামি পোপ বলেন, এটি বাংলাদেশে প্রকাশের মাধ্যমে শুধু ঝুঁকিতে থাকা অভিবাসী ও অভিবাসন খাতকে এগিয়ে নিতে শুধু বাংলাদেশের প্রচেষ্টাই নয়, পাশাপাশি বৈশ্বিক অভিবাসন প্রক্রিয়ার বিষয়ে আলোচনায় বাংলাদেশের অবস্থা ও নীতির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আইওএম।